
৳ ৩০০ ৳ ২৫৫
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১১৯৯+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৬৯৯+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER





দীর্ঘ প্রস্তুতির পরও বিসিএস প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা কমপক্ষে ৯৯%। এত অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও আমাদের সমাজে বিসিএস জব নিয়ে এক ধরনের উন্মাদনা গড়ে উঠেছে। অন্যদিকে, উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে দেশ-বিদেশে ক্যারিয়ার গঠন করা বিসিএস জবের তুলনায় অনেক সহজ হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ বিষয়ে সচেতন নন।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার্থে মূলত বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গ্রাজুয়েটরাই এগিয়ে থাকেন, যদিও তারা মোট গ্রাজুয়েটদের মাত্র ১১%। অন্যদিকে, অন্যান্য বিভাগের ৮৯% গ্রাজুয়েট দেশেও আশানুরূপ চাকরি পাচ্ছেন না, আবার বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগও নিতে পারছেন না। এর মূল কারণ হলো ‘তথ্যঘাটতি’। কীভাবে নিজেকে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুত করতে হবে এবং কোন দেশে কী ধরনের সুযোগ রয়েছে—এসব বিষয়ে আলোচনা প্রায় অনুপস্থিত। এই বইয়ে তথ্য-উপাত্ত এবং কিছু কেইস স্টাডির মাধ্যমে বিষয়টি আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সব অনুষদের গ্রাজুয়েটদের জন্য, এমনকি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ডিপ্লোমা (কারিগরি), আলিয়া এবং কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীদের জন্যও উচ্চশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
বর্ধিত সংস্করণে বেশ কিছু নতুন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। স্কলারশিপের জন্য কীভাবে সিভি ও মোটিভেশন লেটার তৈরি করতে হয়, তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। গবেষণা আসলে কী এবং কীভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়, সেই বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। পাশাপাশি, শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতে কিছু সফলতার গল্পও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
Title | : | বিসিএস নাকি বিদেশে উচ্চশিক্ষা? |
Author | : | ডা. মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন |
Publisher | : | সিয়ান পাবলিকেশন লিমিটেড |
ISBN | : | 9789843921055 |
Edition | : | 1st Published, 2025 |
Number of Pages | : | 168 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
ডক্টর মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন ২০ বছর যাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা এবং লাইফ সায়েন্স ও জনস্বাস্থ্য সেক্টরে গবেষণা করছেন। তিনি ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর থেকে মলিকিউলার বায়োলজিতে পিএইচডি সম্পন্ন করে ডিউক-এনইউএস গ্র্যাজুয়েট মেডিকেল স্কুল এবং ন্যাশনাল ক্যান্সার সেন্টার সিঙ্গাপুর (এনসিসি)-এ পোস্টডক্টরাল রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন। ড. হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। তিনি দীর্ঘ ১০ বছর সিংগাপুরে গবেষণার প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। এরপর দেশের স্বনামধন্য এক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতেও বায়োফার্মাসিউটিক্যাল ড্রাগ তৈরির প্রজেক্টে সিনিয়র ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) স্কুল অফ এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড লাইফ সায়েন্স–এ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। এর পাশাপাশি তিনি অনারারি প্রিন্সিপাল ফেলো হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার উলংগং ইউনিভার্সিটির সাথে যুক্ত রয়েছেন। ড. হোসেন বায়োমেডিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশন (বিআরএফ)-এর নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। বিআরএফের উদ্যোগে মাঠ পর্যায়ে (জামালপুর) থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধ নিয়ে দীর্ঘ ৬ বছর যাবৎ গবেষণা করছেন। তিনি সায়েন্স কমিউনিকেটর হিসেবে গত ২৫ বছর ধরে লেখালেখি করছেন। করোনা অতিমারির সময় তিনি জনস্বাস্থ্য বিষয়ক নীতি-নির্ধারণে সহযোগিতা করতে জনপ্রিয় মূলধারার সংবাদ মাধ্যম এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে অবদান রেখেছেন।
If you found any incorrect information please report us